কালো জাম খাওয়ার ৭ টি উপকারিতা এবং জাম গাছের ছালের উপকারিতা
কালো জাম খাওয়ার ৭ টি উপকারিতা এবং জাম গাছের ছাগলের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন। কালো জাম খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি তার পুষ্টিগুনও অনেক। আপনি জানলে অবাক হবেন কালো জাম খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়।
জাম গাছের ছাল বহুদিন থেকে রোগ নিরাময়ে ব্যবহার হয়ে আসছে। জাম গাছের ছাল ও পাতা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। তাহলে চলুন জেনে নিই কালোজাম ও জাম গাছের ছালের বিভিন্ন উপকারিতা।
সূচিপত্রঃ কালো জাম খাওয়ার ৭ টি উপকারিতা জেনে নিন
- কালোজাম খাওয়ার ৭ টি উপকারিতা
- জাম গাছের ছালের উপকারিতা
- জাম পাতার উপকারিতা
- জামের বিচির উপকারিতা
- জামের উপকারিতা
- জামের অপকারিতা
- জাম পাতার অপকারিতা
- জাম ফলের বৈশিষ্ট্য
- অবশেষে
কালো জাম খাওয়ার ৭ টি উপকারিতা
কালো জাম খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কালো জ্যামে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন সি, প্রোটিন, থায়ামিন, ভিটামিন এ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। এ ফলটি আকারে ছোট হলেও এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। চলুন জেনে নেই কালো জ্যাম খাওয়ার ৭ টি উপকারিতা।
- কালোজাম খাওয়ার ফলে ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়। থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। জাম খাওয়ার ফলে ত্বকের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি মেলে। যাদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা বা ফুসকুড়ির সমস্যা রয়েছে অথবা যাদের ত্বক খুবই তৈলাক্ত তাদের জন্য জাম খুবই উপকারী। কালো জ্যামে খুব কম পরিমাণে ক্যালরি থাকে যা স্বাস্থ্যসম্মত।
- জামে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ফ্রি রেডিক্যাল কোষ গুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করে। এর ফলে ক্যান্সারের। তাছাড়া জাম থেকে এক ধরনের নির্যাস পাওয়া যায় যা কোলন ক্যান্সারের প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করে।
- জামের বিশেষত্ব হলো ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ থেকে মুক্তি। নিয়মিত জাম খাওয়ার ফলে ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
- জামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। সেজন্য জাম খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিন বেড়ে যায়। আর যাদের রক্তশূন্যতার সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য জাম খুবই উপকারী একটি ফল।
- যাদের ডায়াবেটিস ও হার্টের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য জাম খুবই উপকারী একটি খাবার। ডাক্তাররা জাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ডায়াবেটিস ও হার্টের রোগীদের। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তাদের ডায়াবেটিস বাড়তে থাকলে হার্ট এটাকের সম্ভাবনা থাকে। আবার তার সাথে সাথে কিডনির সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেজন্য রক্তের শর্করার মাত্রার নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরী।
- জাম খাওয়ার ফলে রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে গিয়ে হৃদপিণ্ড ভালো থাকে। তাছাড়া শরীরের দূষিত কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা কমানোর ফলে দেহের প্রতিটি প্রান্তে অক্সিজেন পৌঁছিয়ে দেয়। জাম খাওয়ার ফলে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
- জাম দাঁত ও মাড়ির জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। জামে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস এর মত খনিজ লবণ। যা সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
জাম গাছের ছালের উপকারিতা
জামের পাশাপাশি জাম গাছের ছালের উপকারিতা রয়েছে অনেক। জাম আমাদের সকলের পরিচিত এবং খুবই সুস্বাদু একটি ফল। যা খেলে খেতেই থাকতে ইচ্ছা করে। আপনারা কি জানেন আমাদের দেশে তিন ধরনের জাম গাছ পাওয়া যায়। সিয়াম জাম গাছের ছাল পাতা এবং বীজ সবারই ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। চলুন জেনে নেই জাম গাছের ছালের উপকারিতা সম্পর্কে।
- আপনাদের কারো শরীরে কোন ক্ষত হলে সেটি যদি ভালো করার জন্য আপনি জাম গাছের ছাল নিয়ে এসে তা পিষে নিয়ে তার রস এবং পিষে নেওয়া ছাল ক্ষতস্থানে লাগাবেন তাহলে দেখবেন এর থেকে দুদিনের মধ্যে ক্ষতটি ভালো হয়ে গেছে।
- যাদের দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য জাম গাছের ছাল খুবই উপকারী। জাম গাছের ছালের গুড়া দিয়ে দাঁত মাজলে দাত দিয়ে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে।
- আবার যাদের রক্ত আমাশা রয়েছে তাদের জন্য জাম গাছের ছাল খুবই উপকারী একটু উপাদান। এ রক্ত আমাশা দূর করার জন্য জাম গাছের ছা এর রস নিবেন এক চামচ এবং ছাগলের দুধ নিবেন দুই চামচ। তারপর দুটি একসাথে মিশিয়ে খেয়ে নিলে রক্ত আমাশা দূর হয়ে যাবে।
- অনেকের দাঁত হলুদ হয়ে যায় আবার ছোপ ছোপ কালো দাগ রয়েছে তারা যদি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন জাম গাছের ছালের গুড়ো দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত হবে ঝকঝক ও পরিষ্কার।
জাম পাতার উপকারিতা
জাম পাতার উপকারিতা প্রচুর। জাম পাতা আয়ুর্বেদিক ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে অনেক আগে থেকে। জাম পাতা ব্যবহারে মানুষ অনেক রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করছে। শুধু যে জাম এর উপকারিতা হয় তা নয় জাম পাতারও উপকারিতা রয়েছে। জাম পাতার নানা ও শধি গুন রয়েছে। চলুন জেনে নিই জাম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে।
- জাম পাতা নানা ধরনের রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে থাকে। যেমন জাম পাতা ত্বকের সমস্যা ও আলসার চিকিৎসায় সাহায্য করে থাকে।
- ত্বকের ফোলা ফোলা ভাব ও ব্যথা নিরাময় ও জাম পাতা ব্যবহার করা হয়।
- জাম পাতা খাওয়ার ফলে মুখের আলসার ঘা দূর হয়।
- জ্বরের চিকিৎসায় প্রাচীনকাল থেকে জামপাতা ব্যবহার করা হয়। যার ফলে জ্বর কমে যায়।
- হজম প্রক্রিয়া শক্তিশালী করতে সাহায্য করে জাম পাতা।
- আবার যাদের বদহজমের সমস্যা রয়েছে জাম পাতা খেলে বদহজমের সমস্যা সেরে যায়।
- আবার যারা অনেকদিন থেকে পেটের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য জাম পাতা খুব উপকারী।
- জামপাতা খাওয়ার ফলে ডায়রিয়া নিরাময় হয়।
- জাম পাতার রস খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- জাম পাতার রস খাওয়ার ফলে আমরা সবাই ভালো হয়ে যায়।
- যাদের চুল পড়ার সমস্যা রয়েছে তারা কারি পাতার সাথে জাম পাতা ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হয়।
- জাম পাতার গুঁড়ো খাওয়ার ফলে ওজন কমে।
জামের বিচির উপকারিতা
জামের বিচি উপকারিতা রয়েছে দারুন। জাম খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার হয়। আমরা জাম খাওয়ার ফলে জামের বিচি ফেলে দিয়ে থাকি।কিন্তু জামের বিচির যে উপকারিতা আছে তা আমরা জানিনা। চলুন আমরা জেনে নেই জামের বেটি খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে উপকার পাওয়া যায়।
- জামের বিচি খাওয়ার ফলে পেটের সমস্যা দূর হয়। যাদের এসিডিটির সমস্যা বদহজম ও বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা দূর করে থাকে জামের বিচি। পেটের সমস্যা দূর করতে আমরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ খেয়ে থাকে। অনেকদিন ধরে সে ওষুধ খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেজন্য জামের বিচি খান তাহলে পেটের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
- যারা ডায়াবেটিস নিয়ে খুবই চিন্তিত তাদের জন্য জামের বিচি উভয় উপকারী উপাদান। প্রতিদিন সকালে একগ্লাস পানিতে এক চামচ জামের বিচির গোড়া মিশিয়ে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
- জামের বিচি খাওয়ার ফলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ না থাকলে কিডনি চোখ ও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে। সেজন্য জামের বিচির গুড়া পানিতে মিশিয়ে পান করলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকার পাশাপাশি হৃদপিণ্ড ভালো থাকে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। জামের বিচি খাওয়ার ফলে ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস এর মত জীবাণু আক্রমণ করতে পারে না যার ফলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেজন্য প্রতিদিন খালি পেটে জামের বিচির গুড়া পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন।
জামের উপকারিতা
জামের উপকারিতা নিয়ে কথা বলব এ পর্যায়ে। আপনাদের আগে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কালো জামের উপকারিতা সম্পর্কে। জাম সুস্বাদু ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম। টক মিষ্টি স্বাদের এই জামে রয়েছে অনেক ধরনের পুষ্টিগণ। জাম তিন ধরনের হয়ে থাকে। জামে রয়েছে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। চলুন জেনে নেই জামের উপকারিতা সম্পর্কে।
- জামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিংক যা হারের শক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে। সেজন্য হাড় ক্ষয় হয়ে যাওয়ার রোগীদের খাদ্য তালিকায় এই ফলটি রাখা উচিত।
- জামের যে নির্যাস রয়েছে তাই জাম খাওয়ার ফলে ক্যান্সার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
- জামে রয়েছে ভিটামিন সি যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
- জন্ডিস নিরাময়ে জাম খুবই উপকারী একটি ফল।
- যারা আয়রন ঘটিত সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য জাম খুবই ভালো ফল।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে জাম খুবই উপকারী।
- ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে জাম।
- হজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে জাম।
জামের খাওয়ার অপকারিতা
জাম খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি জাম খাওয়ার অপকারিতা ও রয়েছে। কোন কিছু অতিরিক্ত খাওয়া ভালো নয়। অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই জাম খাওয়ায় কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নিই জাম খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে।
- অতিরিক্ত পরিমাণে জাম খাওয়ার ফলে শরীরে সুগারের স্তর বৃদ্ধি পেতে পারে।
- জ্যামে থাকা চিনির পরিমাণ আপনার দাঁতের ক্ষতি করতে পারে।
- যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে জাম খাওয়ার ফলে তাদের শরীরে এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- খালি পেটে জাম খাওয়া উচিত নয়।
- আবার দুধ পান করার পরেও জাম খাওয়া উচিত নয়।
- এই ফল ভরা পেটে খাওয়ার ফলে এসিডের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
জাম গাছের উপকারিতা জাম গাছের উপকারিতা
জাম জাম গাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। জাম গাছ ১৪ থেকে ৬০ ফুট এর বেশি লম্বা হতে পারে। এ গাছের পাতা সরল, বড়, চওড়া শুরু এবং চকচকে। এই গাছটি চির সবুজ। এই গাছের পাতা চকচকে এবং চিরসবুজ হওয়ার কারণে এর মান বেশ ভালো। ঐতিহ্যগতভাবে জাম গাছের বাকোল পাতা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।
জাম গাছ এর ছাল বিভিন্ন চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে থাকে। যা মসজিদ এর ফল জাম উদ্ভিদ এর ফল ম্যালেরিয়া রোধী ব্যাকটেরিয়ার রোধী এবং গ্যাস্ট্রোপ্রটেকটিভ হিসেবে কাজ করে। জাম উদ্ভিদে রয়েছে মেলিক এসিড অক্সালিক অ্যাসিড গালিক অ্যাসিড।
জাম ফলের বৈশিষ্ট্য
এ পর্যায়ে আমরা জামফলের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করব। জামের পাতায় রয়েছে এন্ট্রিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। যা মুখের স্বাস্থ্য কে উন্নত করে। আবার জামে থাকা ভিটামিন সি ছাড়াও জামের প্রদাহরোধী এবং এন্টি অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনাকে সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করবে। এছাড়া যারা হাঁপানি, এবং বিভিন্ন ধরনের রোগের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এই ফল খুবই উপকারী একটি উপাদান। জাম ফলের বিশেষ গুণ হলো এরা ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করতে জামের ব্যবহার
ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করতে জাম খুবই উপকারী। ত্বকের তৈলত্ততা দূর করেন এর সমস্যা দূর করে। যাদের ত্বকে ব্রণ বের হওয়ার সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য জামের এই ফেসপ্যাক খুবই উপকারী। ত্বকের এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে। জামে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ত্বকের তৈলক তো তা দূর করার জন্য ফেসপ্যাক টি যেভাবে তৈরি করবেন। জামের কয়েকটা বিচি নিয়ে রোদের শুকিয়ে গুড়ো করে নিন। এরপর জাম থেকে রসালো অংশ বের করে নিয়ে তার সঙ্গে জামের বিচির গুঁড়ো মিশিয়ে নিন তারপর তাতে 2 টেবিল চামচ বেসন মিশিয়ে নিন। এরপর তোকে ২০ মিনিট লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন ত্বকে তৈলাক্ততা দূর হবে।
ব্রণের সমস্যায় যেভাবে জাম ব্যবহার করবে। প্রথমে জামের বিচির গুঁড়ো নিয়ে তাতে দুই চামচ কাঁচা দুধ দিয়ে এবং তার সাথে এক চামচ টমেটো রস মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে ফেলবেন। এরপর রাতে ঘুমোনোর আগে মুখে লাগাবেন। সকালে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন তাহলে ব্রণের সমস্যা দূর হবে।
পরিশেষে
আজকের আর্টিকেলে কালো জাম খাওয়ার ৭ টি উপকারিতা এবং জামের ছালের উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। জামে থাকা আয়রন রক্তস্বল্পতা রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। তাই তাদের জাম খাওয়া খুবই জরুরি। জাম ব্যাকটেরিয়ারোধী একটি ফল। জাম খাওয়ার পরে শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার হয়।
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনাদের আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করুন। নিজে উপকৃত হন এবং তার পাশাপাশি তাদের উপকার করুন। বিভিন্ন ধরনের লাইফ স্টাইল বিষয়ক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url