ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া ১০ উপায় - ঘন ঘন ফোড়া হওয়ার কারণ জানুন
ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া ১০ উপায় এবং ঘন ঘন ফোড়া হওয়ার কারণ সম্পর্কে জেনে নিন। ফড়া একটি যন্ত্রণাদায়ক ব্যাধি। আপনারা কি জানেন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার ফলে শরীরে বিভিন্ন স্থানে ঘোরা হয়ে থাকে।
অনেকের ঘন ঘন ফোড়া হয় আবার সেই ফোড়া পাকে না আবার মুখও বের হয় না যা খুবই অস্বস্তিকর। সেজন্য আমরা অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খেয়ে থাকি। অ্যান্টিবায়োটিক না খেয়ে কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে ফোড়া পাকানো যায় সে সম্পর্কে জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
- ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া ১০ উপায়
- ঘন ঘন ফোড়া হওয়ার কারণ
- ফোড়া শক্ত হলে কি করণীয়
- বিষ ফোড়া হলে কি করনীয়
- লোম ফোড়া হলে কি করতে হবে
- বাচ্চাদের মাথায় ফোড়া হলে করণীয়
- ফোঁড়া থেকে কি ক্যান্সার হয়
- ফোড়ার অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের নাম
- ফোড়া হলে কি খাওয়া যাবে না
- পরিশেষে
ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া ১০ উপায়
ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া দশ উপায় নিয়ে আলোচনা করব। কমবেশি অনেকেরই ঘন ঘন বিষ ফোঁড়া হয়ে থাকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে। গরমের সময়ে ফোড়ার সমস্যা বেশি হয় যা সবচেয়ে কষ্টদায়ক। ফোড়া রক্ত ও পুঁজে পরিপূর্ণ থাকে। কিছু কিছু সময়ে ফোড়া পেকে গেলেও মুখ বের হয় না বা ফাটে না।
ফোড়া ফাটানোর জন্য আমরা এন্টিবায়োটিক ওষুধ খেয়ে থাকি। আর এন্টিবায়োটিক ওষুধেরও ক্ষতিকর দিক রয়েছে। সেজন্য ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করার ফলে খুব দ্রুতই ফোড়া পেকে ফেটে যায়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া ১০ উপায় সম্পর্কে।
- অর্জুন গাছের পাতা ফোড়া পাকাতে একটি উপাদান। অর্জন পাতা বেটে নিয়ে তার রস আক্রান্ত স্থানে লাগালে ফোড়া পেকে যায়।
- পেঁয়াজ ঘোড়া পাকাতে সাহায্য করে। পেয়াজ ছিলে নিয়ে তা পরিষ্কার করে বেটে নিন। এরপর পেঁয়াজ বাটা থেকে তার রস আলাদা করে নিন। এবারে এর রস দিনে তিন থেকে চারবার আক্রান্ত স্থানে লাগান। তাহলে ফোড়া পেকে যাবে তার সাথে ব্যথা নিরাময় হবে।
- আকন্দ গাছের আঠা খুবই উপকারী। আকন্দার গাছের আঠা ফোড়া পাকাতে খুব ভালো কাজ করে। আকন্দার আঠা আক্রান্ত স্থানে লাগালে খুব দ্রুত ফোড়া পেকে যায়। আর আকুন্দার পাতা ব্যথা নিরাময়ে খুবই কার্যকরী।
- পানের পাতা ফোড়া পাকাতে খুবই কার্যকরী। পানের পাতার সাথে ঘি মিশিয়ে ফোড়ার ওপরে লাগালে খুব দ্রুত ফোড়া পেকে যায়।
- মসুরের ডাল ফোড়া পাকাতে সাহায্য করে। এজন্য আপনাকে মসুর ডাল বেটে নিয়ে তা গরম করে আক্রান্ত স্থানে লাগালে খুব সহজে ফোড়া পেকে যায়।
- হলুদের গুড়া ব্যবহারে ফোড়া পেকে যায়। তবে হলুদের গুড়ার সাথে মধু মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে তা পেকে যায়। তবে এই মিশ্রণটি দিনে তিন থেকে চারবার লাগাতে হবে।
- তিলের তেল খরা পাকাতে খুবই উপকারী একটি উপাদান। এটি ব্যবহারের ফলে খুব দ্রুতই ফোড়া পেকে যায়। তিলের তেলের সাথে নিশিন্দা পাতা রস মিশিয়ে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে। এটি ফোড়া পাকানোর পাশাপাশি ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে।
- গাঁদা ফুলের পাতা ব্যবহারে খুব তাড়াতাড়ি ফোঁড়া পেকে যায়। এজন্য আপনাকে কিছু গাদা পাতা একসাথে নিয়ে বেটে নিতে হবে। তারপর বাটা গাঁদার পাতা হালকা গরম করে নিয়ে তা আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ফোড়া পেকে যাবে।
- ধুতুরার পাতার রস ফোড়া পাকাতে খুবই কার্যকরী। ধুতুরার পাতা রসের সাথে সামান্য পরিমাণে ঘি দিতে হবে। এরপর ধুতুরার পাতা রস এবং ঘি মিশ্রণ করে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে ফোঁড়া পেকে যাবে।
- নিম পাতা বাটা বা নিম পাতার পানি ব্যবহারে ফোড়া পেকে যায়। নিম পাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে লাগালে ফোড়া পেকে যায়। অথবা নিম পাতা পানিতে দিয়ে গরম করে নিয়ে সে পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান ধৌত করলে ফোড়া পেকে যায়।
ঘন ঘন ফোড়া হওয়ার কারণ
ঘনঘন ফোড়া হওয়ার কারণ সম্পর্কে জেনে নিন। আমাদের শরীরে থাকা রক্তে তিন ধরনের রক্তকণিকা থাকে। এর মধ্যে শ্বেত রক্তকণিকা রক্তের জীবাণু ধ্বংস করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে থাকে। নির্দিষ্ট কিছুদিন শ্বেত রক্তকণিকা বেঁচে থাকে তারপর এটি মারা যায়। আর এই মারা যাওয়া সে তো রক্তকণিকা থোরা হিসেবে শরীরে বের হচ্ছে।
যদি শরীরে ঘন ঘন করা হয় তাহলে আপনি বুঝবেন যে আপনার শরীরে শ্বেত রক্তকণিকা বেশি বেশি মারা যাচ্ছে। যার ফলে ঘন ঘন করা হচ্ছে। আবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার ফলে ঘন ঘন ফোড়া হয়ে থাকে। আবার বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ফোড়া হয়ে থাকে। সেজন্য আপনাদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। তাহলে ঘন ঘন ঘোড়া হওয়া থেকে রেহাই মিলবে।
ফোড়া শক্ত হলে কি করনীয়
করা শক্ত হলে কি করনীয় তা নিয়ে আলোচনা করব। ওরা অনেকের শরীরে ফোড়া বের হয় কিন্তু তা শক্ত হয়ে থাকে এবং প্রচন্ড যন্ত্রণা করে। মুখ বের হয় না অথচ প্রচন্ড ব্যথা। সেজন্য আক্রান্ত স্থানে অ্যান্টিসেপটিক মলম ব্যবহার করার ফলে তা ঠিক হতে পারে। তবে এটি চিকিৎসককে দেখানো অতি জরুরী। সচরাচর অন্য ঘোড়া গুলো নরম হয়।
দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রে রোগীরা এটি ঠিক করার জন্য খেজুরের কাঁটা এবং লেবুর কাটা দিয়ে তা ফুটো করার চেষ্টা করে। কিন্তু এতে করে ইনফেকশনের প্রবণতা বেড়ে যায় বা ইনফেকশন হয়। এক্ষেত্রে আগে থেকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। তাহলে ইনফেকশন হওয়ার প্রবণতা থাকবে না। অথবা খোঁড়া শক্ত হলে ঘরোয়া অনেক পদ্ধতি মেনে চলতে পারেন।
বিষ ফোড়া হলে কি করনীয়
বিষ ফোড়া হলে যা করণীয় সে বিষয়ে আলোচনা করা হলো। বিষ হলে আক্রান্ত স্থানে জীবাণুনাশক সাবান দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে যাতে সেই স্থানে কোন ময়লা না থাকে। এবার পরিষ্কার একটা কাপড় নিয়ে গরম পানিতে ভিজিয়ে তা চিপে নিয়ে হালকা ভাবে ফোড়ার ওপর চেপে ধরে রাখার ফলে বিষ ফোড়া গোলে যেতে পারে।
জোর করে ফোড়া গলানোর চেষ্টা করবেন না। এর ফলে নানা ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।এবার অ্যান্টিসেপটিক মলম করার ওপরে লাগালে তা ভালো হয়ে যাবে। আর অ্যান্টিসেপটিক মলম লাগানোর ফলে নতুন করে ফোড়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে ফোড়া আপনাআপনি গলে গিয়ে ভালো হয়ে যায়।
লোম ফোড়া হলে কি করতে হবে
লোম ফোড়া হলে আমাদের যা যা করণীয় তা নিয়ে আলোচনা করা হলো। ত্বকের নানা ধরনের সমস্যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে লোম ফোড়া। লোম ফোড়া বেশিরভাগ মুখে, ঘাড়ে এবং কাঁধে হয়। আবার এই ভরা যখন চোখের পাতাতে হয়ে থাকে তখন একে অঞ্জনি বলা হয়ে থাকে। যদি লোম ফোড়ার সমস্যা বেশি হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারে।
নতুবা ঘরে থাকা সামগ্রী দিয়ে এই সমস্যা দূর করতে পারেন। ঘরোয়া উপায়ে লোম ফোড়া দূর করা যায়।যার ফলে আপনি ঘোড়ার ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক লোম ফোড়া হলে আমাদের কি কি করণীয়।
- লোম ফোড়া ভালো করার জন্য আপনি দু থেকে রসুন বেটে পেস্ট বানিয়ে নিন। এরপর আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন। আবার আপনি রসুনের কোয়া ভেঙে তার কস লাগাতে পারেন
- আবার আক্রান্ত স্থানে ব্যথা কমানোর জন্য কাপড়ে তাপ দিয়ে আক্রান্ত স্থানে চেপে ধরে রাখতে পারেন। এর ফলে ব্যথা কমে যাবে।
- পেঁয়াজ লোম পরার ওপরে লাগালে তা পেকে যায়। পিয়াজের টুকরো ফোড়ার ওপর রেখে দিলে এবং তারপর সেটি সুতি কাপড় দিয়ে ঢেকে দিলে অল্প সময়ের মধ্যে ফোড়া পেকে যায়। এতে করে ভালো ফল পাওয়া যায়।
বাচ্চাদের মাথায় ফোড়া হলে কি করনীয়
মাথাতে ফোড়া হওয়া সাধারণত ছোট বাচ্চাদের জন্মগত হৃদরোগের সাথে যুক্ত একটি সমস্যা। বাচ্চাদের মাথায় ফোড়া হলে অ্যান্টিফাঙ্গাল জাতীয় ক্রিম লাগাতে পারেন। যদি এ ফোড়া থেকে পুজ বের হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়াতে পারেন। আর এক্ষেত্রে আপনাদের লক্ষ্য রাখতে হবে শিশুরা যেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা থাকে। তাদের জামা কাপড় যেন পরিষ্কার থাকে। এবং যেখানে তারা খেলাধুলা করে সেই স্থান পরিষ্কার রাখতে হবে এবং খেলাধুলার সরঞ্জামও পরিষ্কার রাখতে হবে।
ফোঁড়া থেকে কি ক্যান্সার হয়
ফোড়া থেকে কি ক্যান্সার হয় কমবেশি সকলেরই এ প্রশ্ন রয়েছে। আমরা আসলে ফোড়াকে খুব সাধারণ রোগ হিসেবে ভেবে থাকি। কেননা যার ফোড়া হয় সেই জানে আসলে ফোড়া কত কষ্টদায়ক রোগ মানুষের শরীরে ফোড়া হয় মূলত দুই প্রকারের। প্রথমত ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে এবং দ্বিতীয়ত সূক্ষ্ম জীব এর প্রভাবে অর্থাৎ ভাইরাস ছত্রাকের ইনফেকশন এর মাধ্যমে।
ফোড়া চামড়ার ওপরে অথবা চামড়ার নিচে হয়ে থাকে। আমরা অনেকেই জানতে চাই থোরা থেকে কি ক্যান্সার হয়? আপনারা কি জানেন রোগ থেকে ইনফেকশনের মাধ্যমে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেজন্য বলা যেতে পারে ফোঁড়া থেকেও ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফোড়া যেহেতু ত্বকে সবচেয়ে বেশি হয় সেজন্য সাধারণত ত্বকের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আপনার শরীরের ত্বকে যখন ফোড়া হয়েছে কিন্তু ফোড়া শুকাচ্ছে না দীর্ঘদিন চিকিৎসা নেওয়ার পরেও। তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে ইনফেকশনের মাধ্যমে আপনার ত্বকে ক্যান্সার হয়েছে। এছাড়া শুধু ফোঁড়া নয় বিভিন্ন কারণে ত্বকের ক্যান্সার হতে পারে। যেমন ধরুন আপনার শরীরে কোন ঘা হয়েছে বা কোন ক্ষত হয়েছে অবহেলা করে যদি তার চিকিৎসা না করেন।
তাহলে সেটা ইনফেকশনের মাধ্যমে আপনার শরীরে ত্বকের ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। তেমনি আপনার শরীরে যদি ফোড়া হয় সেটি যথারীতি রক্ষণাবেক্ষণ না করেন অথবা ডাক্তার না দেখান অবহেলায় ফেলে রাখেন তাহলে সেটি ইনফেকশনের মাধ্যমে ত্বকের ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। সেজন্য কোন সাধারণ রোগ নিয়ে বসে থাকা উচিত নয়।
ফোড়ার অ্যান্টিবায়োটিক ঔষুধের নাম
ফোড়ার অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের নাম সম্পর্কে জানব। ফোড়া একটি যন্ত্রণাদায়ক ব্যাধি। যার ফলে মানুষের দৈনন্দিন জীবনে কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটে। খোড়া হওয়ার কারণে অনেক ব্যথা সহ্য করতে হয়। কিন্তু কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে এই রোগ থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। এর জন্য আপনি কিছু এন্টিবায়োটিক ও ব্যাথা নাশক ওষুধ খেতে পারেন।
- Flux 500
- Cef-3 DS
- Fluclox 250
- Levox 500
- Doxin 100
- Cephran 500
- SEFRIL 250
ফোড়া হলে কি খাওয়া যাবে না
ফোড়া হলে কি খাওয়া যাবেনা এটি অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। ফোড়া হলে বেশি মসলা জাতীয় খাবার এবং ভাজাপোড়া জাতীয় ও তার সাথে চিনি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়। এর সাথে কাজুবাদাম, চিনা বাদাম, ডিম, পনির, টক জাতীয় আচার, মাংস এবং চকলেট যাবতীয় খাবার না খাওয়াই উত্তম। আপনি খেতে পারেন সুষম জাতীয় খাবার।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার সহ এর সাথে ফলমূল, শাক-সবজি খেতে পারে এতে করে আপনার এমন একটি সিস্টেম শক্তিশালী থাকবে। এগুলো খাওয়ার ফলে আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এ অবস্থায়। আপনি মিষ্টি যুক্ত খাবার ও চর্বি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলবেন। আর বিশেষ করে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন। এর সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
পরিশেষে
আজকের আর্টিকেলে ফোরাম পাকানোর ঘরোয়া দশ উপায় এবং ঘন ঘন ফোড়া হওয়া এবং ফোড়া ভালো করার অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের নাম ও ফোড়া বিষয়ক তথ্য নিয়ে আলোচনা করেছি। ফোড়া একটি মারাত্মক ব্যাধি। এটিকে সবাই অবহেলা করে থাকে। কিন্তু এর যে বিভিন্ন ক্ষতিকর দিক রয়েছে এ বিষয়ে সকলের অজানা।
সেজন্য কারো শরীরে ফোড়া হলে সে যেন অতি তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ নেয় এবং পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করে। প্রিয়া পাঠক আজকের আর্টিকেল পড়ে যদি আপনারা উপকৃত হন তাহলে আপনাদের বন্ধু এবং আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে শেয়ার করুন। আর লাইফস্টাইল বিষয়ক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url