শুটকি মাছের ১২ টি উপকারিতা ও অপকারিতা - শুঁটকি ভর্তার উপকারিতা

শুটকি মাছের ১২ টি  উপকারিতা ও অপকারিতা এবং শুটকি ভর্তার মাছে ভাতে বাঙালি উপকারিতা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। মাছে ভাতে বাঙালি এই প্রবাদ সকলের জানা আছে। বাঙালিরা মাছ খেতে খুব ভালোবাসে।
শুধু যে টাটকা মাছ খেতে খুব ভালো লাগে এমন তা না শুটকি মাছ খেতেও অনেক সুস্বাদু। শুটকি মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আইরন যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। চলুন জেনে নেই শুটকি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা।

পোস্ট সূচিপত্রঃ শুটকি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা

শুটকি মাছের ১২ টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানব। শুটকি মাছ খেতে অনেক সুস্বাদু।শুটকি মাছ ও টাটকা মাছ দুটোরই খেতে অনেক সুস্বাদু। শুটকি মাছে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। কাঁচা মাছে কিছু উপকরণ দিয়ে রোদে শুকিয়ে শুটকি মাছ তৈরি করা হয়। ফলে মাছে কোনরকম জীবাণু থাকে না। শুট টাটকা মাছের চেয়ে পুটকিম আছে বেশি খাদ্য শক্তি রয়েছে।

শুটকি মাছে আমিষ, প্রোটিন ও খনিজ লবণের পরিমাণ অনেক বেশি হওয়ায় টাটকা মাছের তুলনায় শুটকি মাছের খাদ্য শক্তি বেশি। শুটকি মাছ রোদে শুকানো বলে এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। আর ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শুটকি মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস। চলুন জেনে নিই শুটকি মাছের ১২ টি উপকারিতা সম্পর্কে।
  • যাদের শরীরে আয়রনের অভাব রয়েছে তারা মাছের শুটকি খেতে পারেন এতে উপকার মিলবে।
  • যাদের দুধ খেতে সমস্যা হয় বা ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স আছে তারা শুটকি মাছ খেতে পারেন।
  • যারা অতিরিক্ত পরিশ্রম করে বা খেলোয়াড় তারা শুটকি মাছ খেলে উপকার পাবে।
  • হাড় এবং দাঁত গঠনে সাহায্য করে শুটকি মাছ।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে শুটকি মাছ।
  • মাংসপেশির কার্যকারিতা ও হৃদস্পন্দন ঠিক রাখতে সাহায্য করে শুটকি মাছ।
  • হাড় এবং দাঁত মজবুত করে।
  • শরীরে ডিএনএ এবং আর এন এ উৎপাদন করে।
  • শরীরে শক্তি জমা রাখতে সাহায্য করে।
  • যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য শুটকি মাছ খুবই উপকারী। কেননা শুটকি মাছ খাওয়ার ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • নিয়মিত শুটকি খাওয়ার ফলে জ্বর সর্দি হয় না।
  • শুটকি মাছ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং এর পাশাপাশি নার্ভ ও মাংসপেশীর সঠিক কার্যক্রমের জন্য সাহায্য করে থাকে।
এ পর্যায়ে আমরা শুটকি মাছের অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করব। সবকিছুই সঠিক পরিমাণে খাওয়া উচিত। এজন্য খাওয়া উচিত কেননা সব কিছুরই উপকার এবং অপকার রয়েছে। সেজন্য শুটকি মাছ খাওয়ার ক্ষেত্রেও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। শুটকি মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা কিডনি রোগী, উচ্চ রক্তচাপের রোগী ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খুবই ক্ষতিকারক।

শুটকির যখন প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ করা হয় সে সময় আছে প্রচুর পরিমাণে লবণ ব্যবহার করা হয়। যা ব্লাড প্রেসার রোগী ও হার্টের রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। আবার শুটকি রান্নার ক্ষেত্রেও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে কেননা এখন শুটকিতে কীটনাশক জাতীয় উপাদান ব্যবহার করা হয়। তাহলে চলুন জেনে নেই শুটকি মাছের অপকারিতা।
  • শুটকি মাছের প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে যা কিডনি রোগী ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই তাদের শুটকি এড়িয়ে চলতে হবে।
  • শুটকি মাছ সংরক্ষণের সময় লবণ ব্যবহার করা হয় যা খাওয়ার ফলে ব্লাড প্রেসার রোগীর জন্য খুবই ক্ষতি হতে পারে।
  • শুটকিতে এখন এমন রাসায়নিক পদার্থ মেশানো হয় যা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। 
  • রাসায়নিক পদার্থের পরিমাণ বেশি থাকলে শুটকি খাওয়ার পরে পেটের সমস্যা হতে পারে।
  • হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের মতো মারাত্মক রোগ হতে পারে।
  • যারা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাদের প্রোটিন গ্রহণের ক্ষেত্রে নিষেধ আজ্ঞা থাকে।
  • শরীরে যদি ইউরিক এসিড বাড়তি থাকে তাহলে শুটকি খাওয়া নিষিদ্ধ করতে হবে।
  • তবে প্রতিদিন শুটকি না খাওয়াটাই ভালো খেতে হবে পরিমাণ মতো।
  • যাদের দাঁতের ব্যথা রয়েছে তারা যদি শুটকি মাছ খায় তাহলে বাতের ব্যথা বাড়তে পারে।
  • পিত্ত থলিতে পাথর থাকলে শুটকি মাছ এড়িয়ে চলাই ভালো।
  • অনেকের শুটকি মাছ খাওয়ার ফলে এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই শুটকি মাছ না খাওয়াই উত্তম।

শুটকি ভর্তার উপকারিতা

শুটকি ভর্তার উপকারিতা অনেক যেমন শুটকি মাছের রয়েছে। শুটকি মাছ খাওয়ার ফলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। আর এই শুটকি মাছ দিয়ে ভর্তা তৈরি করলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়।কেননা 100 গ্রাম শুটকি মাছ থেকে প্রায় 80 শতাংশ প্রোটিন এবং ৩০০ ক্যালোরি পাওয়া যায়। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য শুটকি মাছ বেশ উপকারী।

শুটকি মাছ ভর্তা করে খেলে তা থেকেও উপকার লাভ পাওয়া যায়। গর্ভবতী মহিলাদের আয়রনের অভাব থাকলে শুটকি মাছের ভর্তা খেলে তা পূরণ হয়ে যায়। আবার শুটকি মাছে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। আবার শুটকি মাছের সোডিয়ামের মাত্রা বেশি থাকার কারণে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

শুটকি মাছের নাম

শুটকি মাছের নাম নিয়ে আলোচনা করব। এটি শুধু বাংলাদেশে নয় এটি বিদেশেও খুব জনপ্রিয় খাবার মানুষের কাছে। দেশে-বিদেশে শুটকি মাছ রপ্তানি হচ্ছে। শুটকি মাছমাছ বিভিন্ন প্রজাতির হয়ে থাকে। শুটকি মাছ তৈরি করা হয়ে থাকে শুটকি মাছ ব্যবসায়ীরা প্রচুর টাকা ইনকাম। তাহলে চলুন জেনে নিই বিভিন্ন প্রজাতির শুটকি মাছের নাম সমূহ। 
  • চিংড়ি মাছের শুটকি
  • চ্যাপা মাছের শুটকি
  • লুইটা মাছের শুটকি
  • মলা মাছের শুটকি
  • টেংরা মাছের শুটকি
  • সামুদ্রিক চান্দা মাছের শুটকি
  • রূপচাঁদা মাছের শুটকি 
  • পুটি মাছের শুটকি 
  • ইলিশ মাছের শুটকি 
  • চান্দামাছের শুটকি
  • ছোট চিংড়ি মাছের শুটকি
  • চাপিলা মাছের শুটকি

চিংড়ি শুটকির উপকারিতা

চিংড়ি শুটকির উপকারিতা অনেক। চিংড়ি শুটকি খাওয়ার ফলে নানা ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চিংড়ি মাছের শুটকিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম যার ফলে চিংড়ির শুটকি বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী। তাজা চিংড়ি খেতে অনেকেই ভালোবাসে এবং তার সাথে চিংড়ি মাছের শুটকি খেতেও এখন মানুষ বেশি পছন্দ করছে।

চিংড়ি মাছের শুটকিতে অনেক ধরনের প্রয়োজনীয় উপাদান পাওয়া যায় সেগুলো হল ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস এবং আয়োডিন। চিংড়ি মাছের শুটকিতে সবচেয়ে বেশি আয়রন পাওয়া যায়। চিংড়ি মাছের শুটকিতে সব থেকে আয়রন বেশি থাকায় চিংড়ি মাছের শুটকি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সেজন্য মানবদেহে চিংড়ি শক্তির উপকারিতা অনেক।

চিংড়ি মাছের শুটকি খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং এর পাশাপাশি সর্দি জ্বর হলে তা ভালো হয়ে যায়। মাছের শুটকিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা মানব দেহের জন্য অনেক উপকারী।চিংড়ি মাছের শুটকিতে প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন থাকার কারণে হরমোনের সমস্যা দূর হয়। আবার চিংড়ি মাছের শুটকিতে আয়রন থাকায় শরীরেরক্ত বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। 

চ্যাপা শুটকির উপকারিতা

চ্যাপা শুটকি উপকারিতা অনেক। আমাদের দেশের অনেক মানুষ আছেন যারা ক্যালসিয়ামের অভাবজনিত সমস্যায় ভুগছে। চ্যাপা শুটকি  অনেক জায়গায় অন্য অন্য নামে পরিচিত। ক্যাপা শুটকি আমিষের একটি উৎস। চ্যাপা শুটকিতে থাকা উপাদান মানব শরীরের জন্য খুবই উপকারী এবং বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে।

চ্যাপা শুটকিতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। শুটকি মাছের খসফরাস থাকার কারণে শুটকি মাছ খাওয়ার ফলে শরীরের হাড়, দাঁত এবং অন্যকে গঠনে সাহায্য করে থাকে। আর শুটকি মাছে থাকা প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

লুইটা শুটকির উপকারিতা

লুইটা শুটকির উপকারিতা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। লইতা শুটকি অনেকেই চিনেন যা দেখতে খুবই সুন্দর এবং খেতে অনেক সুস্বাদু। লুইটাশুটকি মানবদেহের মানবদেহের কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। লুইটা শুটকি খাওয়ার ফলে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি হয় এর সাথে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। অনেকে আছে যারা প্রোটিনের অভাবজনিত সমস্যায় ভুগছে।

তারা যদি নিয়ম করে শুটকি মাছ খায় তাহলে তাদের এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে লুইটা মাছ প্রোটিনে ভরপুর একটি উপাদান। লুইটা মাছ খাওয়ার ফলে শরীরে প্রোটিন বৃদ্ধি পাবে। তার পাশাপাশি যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন তাদের জন্য লইট্টা শুটকি খুবই উপকারী। লুইটা শুটকি খাওয়ার ফলে রক্তনালী পরিষ্কার থাকে। যাদের বাতের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য এইমাত্র খুবই উপকারী।

শুটকি মাছে কি এলার্জি আছে

শুটকি মা থেকে এলার্জি আছে এটি অনেকেরই না জানার কথা। আমরা কম বেশি সকলেই জানি যে চিংড়ি মাছ খেলে অনেকেরই এলার্জি সমস্যা দেখা দেয়। আবার চিংড়ি মাছের শুটকি খেলেও এলার্জির সমস্যা দেখা দেয়। এমন কি এর সাথে শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেয়। চিংড়ি ও সামুদ্রিক মাছে এলার্জি সমস্যা দেখা দেয়।

সামুদ্রিক মাছ সহ ইলিশ মাছ চিংড়ি মাছ ইত্যাদি খাওয়ার ফলে এলার্জির সমস্যা হয়। শুটকি মাছের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। কি মাছ খাওয়ার ফলে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।  যাদের শুটকি মাছ খাওয়ার ফলে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাদের শুটকি মাছ খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে।

শুটকি মাছ খেলে কি গ্যাস হয়

মাছ খেলে কি গ্যাস হয় এই প্রশ্নটা অনেকেরই জানার ইচ্ছা থাকে। শুটকি মাছ মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী। এতে থাকা আইরন মানবদেহের রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান দেয় এই শুটকি মাছ। গন্ধ যুক্ত শুটকি মাছ রান্না করার জন্য তেল মশলা বেশি করে দিয়ে বসিয়ে রান্না করা হয়। যাতে শুটকি মাছের দুর্গন্ধ না থাকে।

করা করে মসলা দিয়ে রান্না করার ফলে অনেকের সমস্যা দেখা দিতে। প্রচুর পরিমাণ তেল মশলা দিয়ে শুটকি মাছ রান্না করার কারণে যাদের গ্যাসের সমস্যা রয়েছে তাদের সমস্যা হতে পারে। শুটকি মাছে কোলেস্টেরল সবচেয়ে বেশি থাকে তাই যাদের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি রয়েছে তাদের শুটকি মাছ এড়িয়ে চলা উচিত না হলে ক্ষতি হতে পারে। 

শুটকি মাছের পুষ্টিগুণ

শুটকি মাছের নানা ধরনের পুষ্টিগুণ রয়েছে। শুটকি মাছ সকলের কাছে জনপ্রিয় একটি খাবার। নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে সেগুলো হল প্রোটিন, আন্টি-অক্সিডেন্ট, আমিষ, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম সেলেনিয়াম, নয়াসিন, ভিটামিন বি১২, কোলেস্টেরল এবং ক্যালরি এসকল জাতীয় উপাদান। শুটকি মাছ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

কেননা এতে আশি 80থেকে 85% প্রোটিন থাকে। তাছাড়া শুটকি মাছে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। শুটকি মাছে ভিটামিন বি১২ থাকার কারণে রক্তের লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে এবং স্নায়ুতন্ত্র স্থির রাখতে সাহায্য করে। ছাড়া হৃদরোগেরও ঝুকি কমাতে সাহায্য করে।

গর্ভবতী মহিলাদের জন্য শুটকি মাছ খুবই উপকারী। কেননা শুটকি মাছে থাকা আয়রন ও সোডিয়াম প্রগতি মেয়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয়। শুটকি থাকা সোডিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। বাড়ন্ত শিশুদের জন্য খুবই উপকারী শুটকি মাছ। যারা প্রচুর পরিশ্রম করে, ব্যায়াম করে এবং খেলাধুলা করে তাদের জন্য শুটকি মাছ খুবই উপকারী।

পরিশেষে

বন্ধুরা আজকের আর্টিকেল পড়ে নিশ্চয়ই তোমরা জানতে পেরেছো শুটকি মাছের ১২ টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। শুটকি মাছের নানান ধরনের পুষ্টিগুণ মানব দেহের জন্য উপকারী।  তবে মনে রাখতে হবে শুটকি মাছ রান্না করার আগে সেটিকে গরম পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নেওয়ার কথা।কেননা কেননা শুটকি মাছে নানান ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

প্রিয় পাঠক আজকে আর্টিকেলটি পরে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনাদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব ও পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন। কেননা শুটকি মাছ খুবই উপকারী একটি খাবার ও বহু জনপ্রিয় একটি খাবার। আর বিভিন্ন ধরনের লাইফ স্টাইল বিষয়ক তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সাথে থাকুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url