বহেড়া ও হরিতকির উপকারিতা এবং এর ব্যবহার
বহেড়া ও হরিতকির উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনাদের বহেড়া ও হরিতকির উপকারিতা এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে ভালো করে জানতে হবে। বহেড়া ও হরিতকি এক ধরনের ওষুধি ফল। এর নানা গুণ রয়েছে।
বহেড়া ও হরিতকি উপকারিতা অনেক। যা অনেক কষ্টকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। আয়ুর্বেদিক ঔষধ হিসেবে হরিতকে স্বাস্থ্যের জন্য বহুমাত্রিক উপকারী।
সূচিপত্রঃ বহেড়া ও হরিতকি সম্পর্কে
হরিতকির উপকারিতা
বহেরাও হরিতকীর উপকারিতা অনেক। হরিতকি আয়ুর্বেদিক বিজ্ঞানে ত্রিফলা নামে পরিচিত তিনটি ফলের একটি। এর অনেক গুণ রয়েছে। এটি তিতা ফল তানিট্যানিন,এমাইনো এসিড, ভিতামিন সি, এবং খনিজ লবণ সমৃদ্ধ।হরিতকী দেহের অন্ত্র পরিষ্কার করে এবং দেহের শক্তি বৃদ্ধি কর। হৃদপিণ্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে। হরিতকি কষ্টকাঠিন্য, স্নায়বিক দুর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক ওজনের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়।
- এলার্জির সমস্যায় হরিত কি খুব ভালো কাজ দেয়। পানিতে হরিতকি দিয়ে সেই পানি ফুটিয়ে নিন এবং সেই পানি খেলে এলার্জি সমস্যা কমে যায়।
- চুল পড়া কমাতে হরিতকি কাজ করে। হরিতকীর গুড়া নারিকেল তেলের সাথে ফুটিয়ে নিয়ে তেলের সাথে মিশিয়ে মাথায় লাগালে চুল ভালো থাকবে।
- কষ্ট কাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে হরিতকি। হরিতকিতে অ্যান্থ্রাইকুইনন থাকার কারণে বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ।
- হরিতকির গুড়া পানির সাথে মিশিয়ে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াবে।
- দাঁত ব্যথা হলে হরিতকের গুঁড়া দাঁতে লাগান তাহলে দাঁত ব্যথা ভালো হয়ে যাবে।
- গলা ব্যথা বা মুখ ফুলে ফুলে গেলে হরিতকি পানিতে ফুটিয়ে নিন এবং সেই পানি দিয়ে গড়গড়া করুন আরাম পাবেন।
হরিতকির অপকারিতা
হরিতকীর উপকারিতার পাশাপাশি কিছু অপকারিতা রয়েছে। কিন্তু এর উপকারিতার চাইতে অপকারিতা কম। হরিতকির উপকারিতা নিয়ে অনেক কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এবার হরিতকি উপকারিতা নিয়ে কথা বলব। নিচে হরিতকির অপকারিতা সম্পর্কে বলা হলো
- হরিতকী অধিক পরিমাণে খেলে তার ঠান্ডা লাগার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর ঠান্ডা লেগে বিভিন্ন ধরনের অসুবিধা হতে পারে।
- আবার যদি হরিতকির গুড়া অধিক পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে পেটের নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে।
- গর্ভবতী মায়েদের জন্য হরিতকি খাওয়া উচিত নয়। কারণ অধিক পরিমাণে খেলে গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
- আর অধিক পরিমাণে হরি তোকে খেলে হজমে সমস্যা হয়।
- আর যাদের ডায়রিয়া রয়েছে তাদের হরিতকি খাওয়া যাবে না।
- আবার ক্ষতস্থানে বা আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে হরিতকি ব্যবহার করা যাবে না।
- বেশি পরিমাণে হরি তো কি ব্যবহার করা আসলে খারাপ। সেজন্য সব সময় পরিমাণ ঠিক রেখে অল্প অল্প করে বেশ আমার কিছুদিন হয়ে তোকে ব্যবহার করলে তবে উপকার পাওয়া যাবে।
- দ্রুত উপকার পাওয়ার জন্য একেবারে অনেকটা ব্যবহার করলেন লাভের বদলে ক্ষতিই হবে।
- যদি হরিতকি ফল খাওয়ার পরে কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে সাথে সাথে খাওয়া বাদ দিতে হবে। এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
হরিতকি খাওয়ার উপকারিতা
হরিতকি খাওয়ার উপকারিতা প্রচুর। হরিতকি প্রাকৃতিক একটি ঔষধ গুলির মধ্যে একটি। এটি মূলত দক্ষিণ এশিয়া ও ইন্দো-চিন অংশে পাওয়া যায়। হরিতকী ফলে বিভিন্ন কেমিক্যাল যেমন ট্রাইটেরপেন এবং সেন্নসাইট পাওয়া যায় যা এই ফলকে গুণগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে। হরিতকী খাওয়ার ফলে হৃদপিণ্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর হয়।
এটা রেচক, কষাকার, পিচ্ছিলকারক, পরজীবীনাশক, অন্ত্রের খিচুনি রোধক এবং স্নায়বিক শক্তিবর্ধক।আর এটা নতুন ও পুরাতন কষ্টকাঠিন্য, স্নায়বিক দুর্বলত, অবসাদ এবং অধিক ওজনের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। আর হরিতকিতে অ্যান্থ্রাকুইনন থাকার কারণে এটা রেচক বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ।
বহেড়া ফল উপমহাদেশের প্রাচীনতম আয়ুর্বেদিক ঔষধি হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। আর হরিতকী তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আর আয়রন, কপার এর মত খনিজ। হরিতকির ব্যবহারে কষ্টকাঠিন্য দূর হয়।
হরিতকি খেলে কি হয়
হরিতকি খেলে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান মিলে। অনেকেই হরিতকি ব্যবহার করে থাকে বিভিন্ন কাজে। এটা খাওয়ার ফলে মানুষ অনেক সমস্যার সমাধান পাচ্ছে। কেউ এটা ভিজিয়ে খায় আবার কেউ এটার গুড়ো খায়। বহেড়া ও হরিতকির উপকারিতা দিচ্ছে অনেক সমস্যার সমাধান।
হরিতকির রয়েছে অনেক গুন। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণের ভিটামিন সি এবং খনিজ। আর হরিতকি চুলের জন্য উপকারী। চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় হরিতকীর ভূমিকা অনেক। এটা সেবনে গ্যাস এর সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে। আবার হরিতকি এর ভেজানো পানি ব্যবহার করলে বিভিন্ন রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। আবার এই পানি চুলের গোড়ায় লাগালে চুল ভালো থাকে।
হরিতকির ঔষধি গুণ
হরিতকীর ঔষধি গুন অনেক। হরিতকি একটি ভেষজ উদ্ভিদ। এটি ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে পাওয়া যায়। আমাদের দেশে চট্টগ্রাম ঢাকা টাঙ্গাইলসহ বিভিন্ন এলাকার বনাঞ্চলে গাছ বেশি পাওয়া যায়। হরিতকীর স্বাদ খুব তিতা এই গাছের ফল বীজ ও পাতা সবকিছু মানুষের উপকারে আসে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা এবং রান্নার কাজে বহুল ব্যবহৃত ভেষজ ফল। হরিতকীর কিছু ঔষধি গুণ জানা যাক।
- এলার্জির সমস্যায় হরিত কি খুব ভালো কাজ দেয়। পানিতে হরিতকি দিয়ে সেই পানি ফুটিয়ে নিন এবং সেই পানি খেলে এলার্জি সমস্যা কমে যায়।
- চুল পড়া কমাতে হরিতকি কাজ করে। হরিতকীর গুড়া নারিকেল তেলের সাথে ফুটিয়ে নিয়ে তেলের সাথে মিশিয়ে মাথায় লাগালে চুল ভালো থাকবে।
- কষ্ট কাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে হরিতকি। হরিতকিতে অ্যান্থ্রাইকুইনন থাকার কারণে বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ।
- হরিতকির গুড়া পানির সাথে মিশিয়ে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াবে।
- দাঁত ব্যথা হলে হরিতকের গুঁড়া দাঁতে লাগান তাহলে দাঁত ব্যথা ভালো হয়ে যাবে।
- গলা ব্যথা বা মুখ ফুলে ফুলে গেলে হরিতকি পানিতে ফুটিয়ে নিন এবং সেই পানি দিয়ে গড়গড়া করুন আরাম পাবেন।
- পেট পরিষ্কার রাখতে ও হরিতকি সাহায্য করে।
- ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- ব্লাড প্রেসার ঠিক রাখে।
- চুলের যত্নে বা টাক পড়া থেকে বাঁচতে বহেরা ও হরিতকির উপকারিতা অনেক।
হরিতকির ব্যবহার
হরিতকীর ব্যবহার বহুল পরিচিত। হরিতকির ব্যবহারে প্রচুর সমস্যার সমাধান মিলছে। বিশেষ করে বিভিন্ন রোগ থেকে।পাইলস,হাঁপানি, চর্মরোগ, কনজাংটিভাইটিস রোগে হরিতকি ব্যবহৃত হয় পরিশোধন এর মাধ্যমে। হরিতকির ব্যবহারে কষ্টকাঠিন্য দূর করা থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগের সমস্যা থেকে সমাধান দেয় হরিতকি। দিন দিন মানুষ হরিতকির উপকারিতা এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পারছে। ফলে তারা উপকৃত হচ্ছে।
চুলে হরিতকির ব্যবহার
চুলের যত্নে আমরা তো ত্রিফলা ব্যবহার করে থাকি। তন্নমধ্যে ত্রিফলার অন্যতম উপাদান হলো হরিতকি। সেজন্য নিশ্চিন্তে চুলের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন হরিতকি। যেকোনো তেলের সাথে হরিতকি মিশিয়ে চুলে লাগাতে পারেন। চুলের যত্নে বহেরা ও হরিতকির উপকারিতা অনেক এবং বহেড়া ও হরিতকির ব্যবহার করছে অনেক করে মানুষ।
আবার হরি ত্বকের গুড়া চুলের গোড়ায় শ্যাম্পু হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন তার ফলে ময়লা দূর হয় তাড়াতাড়ি। হরীতকের গুড়া যেকোনো তেলে ভিজিয়ে রেখে সেই তেল নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।
হরিতকিতে প্রচুর পরিমাণে ট্যানিন থাকায় চুলের স্বাভাবিক রং ধরে রাখে। চুলের প্রাকৃতিক কলব হিসেবে ব্যবহার হয়।
হরিতকির গুড়া পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন মাথায় প্র্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন, এবং তেলে ভিজিয়ে রাখতে পারেন। এতে করে চুল পড়া কমবে, চুলের গোড়া মজবুত হব, চুল হবে লম্বা। এটা চুল পড়া বন্ধ করে, খুশকি হতে রক্ষা কর, চুলের তৈলাক্ত ভাব দূর কর, কন্ডিশনারের কাজ কর, এবং চুলে ঝলমলে ভাব ফিরিয়ে নিয়ে আসে।
বহেড়া খাওয়ার উপকারিতা
বহেড়া এক ধরনের ঔষধি ফল। এই ফলের আরেক নাম বিভিতকি, তবে বহেরা বলেই পরিচিত। এই গাছের জন্ম ভারতবর্ষে। বহেড়ার ফল উপমহাদেশে প্রাচীনতম আয়ুর্বেদিক ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। কথিত আছে যে, প্রতিদিন বহেড়া ফল ভিজানো এক কাপ পানি খেলে দীর্ঘজীবী হওয়া যায়। বিশেষভাবে পরিশোধিত হয়ে এর ফল বীজ ও বাকল মানুষের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে ব্যবহার হয়। বহেড়ার বৈজ্ঞানিক নাম ঃ" Terminalia belerica"। বহেড়া গাছের ফল এবং ছাল আমাদের খুবই উপকার করে থাকে। বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দেয় এটা। যেমন আমাশা ও ডায়রিয়া, শ্বেতী রোগ, কপ ও বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দেয়।
বহেড়ার ওষধি গুণ
ভেষজ বিদদের গবেষণায় আয়ুর্বেদিক হিসেবে পরিচিত ত্রিফলার মধ্যে বহেড়া অন্যতম। তার বা কোন বিষ ফল মানুষের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে ও চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে আসছে আদিকাল থেকে। ভেষজ বিদদের বহেড়া নিয়ে দীর্ঘ গবেষণায় বিভিন্ন উপকারিতার কথা উল্লেখ করেছেন।
বহুগুণে ভরা এই বহেড়া মানব দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে আসছেএছাড়া বহেড়া রয়েছে অসংখ্য ওষধি গুণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য, প্রতিদিন খালি পেটে বহেড়া ফল ভিজানো একটা পানি খেলে দীর্ঘজীবী ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া যায়। বহেড়ার বিভিন্ন ওষধি গুণের কথা জানা যাক
শ্বেতী রোগ
বহেড়ার বিচির শ্বাসের তেল বের করে নিয়মিত শ্বেতির ওপর লাগালে অল্প দিনেই গায়ের রং স্বাভাবিক হবে।
আমাশয়
আমাদের দেশে প্রায় লোকের এই রোগ হতে দেখা যায়। রক্ত আমাশয় হলে প্রতিদিন পানির সাথে বহেড়া ফলে চূর্ণ মিশিয়ে পান করলে আমাশয় ভালো হয়ে যায়।
অকালে চুল পাকা
আমাদের অনেকেই আছে যাদের অকালে চুল পেকে যাচ্ছে। সেজন্য বহেরা ফলের বিচি বাদ দিয়ে শুধু খোসা নিয়ে পানি দিয়ে ভালোভাবে মসৃণ করে বাটন। এবার বাটা মিশ্রণটি এক কাপ পানিতে গুলে সেই পানি ছেঁকে নিন। এবার সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এটি করলে উপকার পাওয়া যাবে।
কফ
কাজের সমস্যায় বহেড়া কাজ করে থাকে। আধা চামচ বহেড়া চূর্ণ ও ঘি একসাথে গরম করে তার সাথে মধু মেশিয়ে চেটে খেলে কফের সমস্যা কমে যায়।
অকালে টাক পড়া
যাদের মাথায় অকালে টাক পড়ছে তারা বহেড়ার বিচির শাঁস অল্প পানিতে মিহি করে বেটে টাক মাথায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
ফোলা কমানোর জন্য
আমাদের শরীরের কোন স্থানে ফুলে গেলে বহেড়ার ছাল বেটে একটু গরম করে নিয়ে ফোলা জায়গায় প্রলেপ দিলে ফোলা কমে যাল।
কৃমি রোগে
আপনাদের যাদের কৃমি রোগ আছে তাদের জন্য বহেড়ার বিচির ছাল এর উপকারিতা কাজে লাগবে নিশ্চিত। তবে জেনে নিন এই বিচির কার্যকারিতা । কারো যদি কৃমির রোগ হয় তাহলে বহেড়া ফলের বিচি বাদ দিয়ে শাঁসের গুড়া ও ডালিমের পাতার রসের সাথে মিশিয়ে সেবন করলে কৃমি দূর করা সম্ভব।
বিভিন্ন রোগে
এখন প্রমাণিত বহেড়া বিভিন্ন রোগের কাজ করে থাকে। যেমন পুরাতন কাশি - সর্দি এবং জ্বর দূর করতে সাহায্য করে থাকে। এরপর শ্বাসকষ্ট ও কষ্ট কাঠিন্য রোগের কাজ করে থাকে। আপনারা যদি নিয়মিত এটার অভ্যাস করেন তাহলে উপকৃত হবেন। বহেড়া ও হরিতকির উপকারিতা অনেক কাজে আসছে ।
বহেড়ার ব্যবহার
বহেড়ার উপকারে অনেক মানুষ উপকৃত হচ্ছে। এটা ফোলা কমানোর জন্য ব্যবহার হচ্ছে। বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ছাল বেটে একটু গরম করে ফুলায় প্রলেপ দিলে ফোলা কমে যায়, মুক্তি পাওয়া যায়।আমলকি, হরিতকি ও বহেড়া এই তিন ফলের মিশ্রণ কে ত্রিফলা বলে। আয়ুর্বেদিক ওষুধের জন্য বহুমাত্রিক উপকারী। বহেড়া ও হরিতকির ব্যবহারে মানুষ অনেক উপকৃত হচ্ছে।
শেষ কথা
বহেড়া ও হরিতকির উপকারিতা সম্পর্কে এবং বহেড়া ও হরিতকির উপকারিতা এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। প্রিয় পাঠক, আমার এই পোস্টটি পড়ে আপনারা যদি উপকৃত হন তাহলে আপনাদের বন্ধু বান্ধব ও আত্মীয় স্বজনদের সাথে শেয়ার করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url